• ঢাকা
  • শনিবার, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ; ২৭ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • সরকারি নিবন্ধন নং ৬৮

Advertise your products here

banner image
website logo

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের জন্মদিন আজ


ঢাকানিউজ২৪.কম ; প্রকাশিত: শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, ১২:১৬ পিএম
জন্মদিন 
সায়মা ওয়াজেদ পুতুল

নিউজ ডেস্ক : বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ওয়াজেদ মিয়া ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অটিজম বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের জন্মদিন আজ। এদিন ১৯৭২ সালে জন্মগ্রহণ করেন তিনি।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের (এসইএআরও) আঞ্চলিক পরিচালক পদে বঙ্গবন্ধুর নাতনি সায়মা ওয়াজেদকে মনোনয়ন দিয়েছে সরকার। এসইএআরও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ছয়টি আঞ্চলিক অফিসের মধ্যে ‌একটি, যা সদস্য দেশগুলোর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত।

সায়মা ওয়াজেদ ২০০৮ সাল থেকে শিশুদের অটিজম ও স্নায়বিক জটিলতা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে কাজ শুরু করেন। অল্প সময়ের মধ্যে তার কাজ বিশ্বব্যাপী প্রশংসা লাভ করে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে পুতুলকে ‘হু অ্যাক্সিলেন্স’ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করে ডব্লিউএইচও।

২০১৩ সালের জুন থেকে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ডব্লিউএইচও’র বিশেষজ্ঞ পরামর্শক প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত হন তিনি। মনস্তত্ত্ববিদ সায়মা ওয়াজেদ পুতুল যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান অটিজম স্পিকসের পরামর্শক হিসেবেও কাজ করেন। 

সায়মা ওয়াজেদ পুতুল যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার মিয়ামি শহরে ব্যারি ইউনিভার্সিটিতে পড়ার সময় বাংলাদেশের নারীদের উন্নয়ন নিয়ে গবেষণা করেন। এ বিষয়ে তার গবেষণাকর্ম ফ্লোরিডার অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সে শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানভিত্তিক উপস্থাপনা হিসেবে স্বীকৃতি পায়। ব্যারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৯৭ সালে মনোবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক, ২০০২ সালে ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি নিয়ে মাস্টার্স ও ২০০৪ সালে স্কুল সাইকোলজি নিয়ে বিশেষজ্ঞ ডিগ্রি লাভ করেন তিনি।

ঢাকায় প্রথমবারের মতো ২০১১ সালে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের উদ্যোগে অটিজম বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের স্বামীর নাম খন্দকার মাশরুর হোসেন। তার ৩ মেয়ে ও ১ ছেলে রয়েছে।

 ১৯৯৭ সালে সায়মা ওয়াজেদ হোসেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মনোবিজ্ঞানে স্নাতক ও ২০০২ সালে ক্লিনিক্যাল মনস্তত্ত্বে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি এবং ২০০৪ সালে স্কুল সাইকোলজির ওপর বিশেষজ্ঞ ডিগ্রিলাভ করেন। পরবর্তীতে ব্যারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন বাংলাদেশের নারীদের উন্নয়নের ওপর গবেষণা করেন তিনি। শ্রেষ্ঠ সায়েন্টিফিক উপস্থাপনা হিসেবে গবেষণাকর্ম ফ্লোরিডার অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সের কাছ থেকে স্বীকৃতি লাভ করে।

ঢাকানিউজ২৪.কম / কেএন

আরো পড়ুন

banner image
banner image